পড়ার বিষয় সমুহঃ
বিটিইবি-র ( বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ) অধীনে থাকা ইনস্টিটিউটগুলি কৃষি থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে মেডিক্যাল এবং ট্যুরিজম থেকে হোটেল ম্যানেজমেন্টসহ বিভিন্ন ধরণের কারিগরি বিষয়ে কোর্স পরিচালনা করে। শিক্ষার্থীরা চাইলে এস এস সি পাসের পরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, এগ্রিকালচার, ফরেস্ট্রি, লাইভস্টক, মেডিক্যাল টেকনোলোজিতেও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করতে পারে।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর ওয়েবসাইট (www.btebadmission.gov.bd) থেকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এবং আগের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিবরণ এবং সার্টিফিকেট দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা তাঁদের পছন্দ অনুযায়ী সর্বোচ্চ দশটি ইনস্টিটিউট বাছাই করতে পারবে। আবেদন জমা দেওয়ার আগে ১৫০ টাকা অ্যাপ্লিকেশন ফি বাবদ রকেট (ডাচ বাংলা ব্যাংক), শিওরক্যাশ (রূপালী ব্যাংক) কিংবা বিকাশ (ব্র্যাক ব্যাংক) এর মতো অ্যাপগুলির মাধ্যমে জমা দিতে হবে। যদিও ২০১৯ সালের সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এবং কলেজে আবেদন করার তারিখ শেষ হয়ে গেছে, তবে ৩০ জুলাই ২০১৯ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা এখনও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে অনলাইন আবেদন ফি ২০ জুন ২০১৯ নাগাদ পরিশোধ করতে হবে। এছারা, কারিগরি শিক্ষার ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারেন https://blog.dakkha.com/2019/07/16/why-study-technical-program/ এখান থেকে।
আবেদন করার যোগ্যতা
২০১৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এসএসসি পাস করেছে এমন শিক্ষার্থী সরকারি প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ডিপ্লোমার জন্য আবেদন করতে পারবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে ২০১০ সাল থেকে পরবর্তীতে এসএসসি পাশ করা শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে সাধারণ গণিত এবং উচ্চতর গণিতে জিপিএ 3.00 সহ এসএসসিতে ন্যূনতম 3.50 জিপিএ থাকতে হবে। তবে মেয়েদের জন্য সাধারণ গণিত এবং উচ্চতর গণিতে জিপিএ 3.00 সহ এসএসসিতে জিপিএ 3.00 থাকতে হবে। (আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্যে ২.00 অনুচ্ছেদ দেখুন, সেখানে আর্টিকেল এর নিচে ভর্তির বিস্তারিত সহ একটি লিঙ্ক দেয়া আছে)। আর যারা ও লেভেল পাস করেছে, তাঁদের আবেদন করতে হলে গনিত সহ অন্তত একটি বিষয়ে সর্বনিম্ন C গ্রেড থাকতে হবে অথবা দুই বিষয়ে D গ্রেড থাকতে হবে।
কোটা এবং বরাদ্দ আসন সংখ্যাঃ
নীতি অনুসারে, মেয়েদের জন্যে ২0% আসন সংরক্ষিত আছে। এবং সরকারী ইন্সটিটিউটে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানের জন্যে ৫% আসন সংরক্ষিত আছে। ভর্তিঃ আবেদন করার পর এসএসসির জিপিএ ও মেধাতালিকা অনুযায়ী বোর্ড একজন শিক্ষার্থীর পছন্দের ইন্সটিটিউট ও বিষয় নির্ধারিত করে। আরো বিস্তারিত জানার জন্য এখানে দেখুন । (www.btebadmission.gov.bd)
Your email address will not be published. Required fields are marked *
this is first comment.
hey, how are u doing?